✓ “ভারতবর্ষ নৃতত্বের যাদুঘর”-বলেছেন ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথ।
✓হিমালয়ের কয়েকটি গিরিপথ খাইবার, বোলান, গোমাল, খোজাক, পীরপঞ্জাল, বানিহল।
✓একাদশ শতাব্দীর শুরুতে আরবীয় পণ্ডিত অলবেরুণী ভারতে এসেছিলেন।
✓ সপ্তম-দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত কাশ্মীরের ধারাবাহিক ইতিহাস বর্ণিত আছে- কলহণ রচিত ‘রাজতরঙ্গিণী’ গ্রন্থে।
✓ পশ্চিমবঙ্গের বেঁড়াচাপা, চন্দ্রকেতুগড়ে প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন পাওয়া গেছে।
✓এলাহাবাদ প্রশস্তি’-সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি হরিষেণ রচিত (সমুদ্রগুপ্তের বিজয়কাহিনী)
✓ চালুক্য রাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর সভাকবি রবিকীর্তি রচিত ‘আইহোল প্রশস্তি’ থেকে জানা যায় “সকলোত্তর পথনাথ” হর্ষবর্ধন দ্বিতীয় পুলকেশী কর্তৃক পরাজিত হয়েছিলেন।
✓কলিঙ্গরাজ খারবেলের “হস্তী গুম্ফা লিপি”।
History Mcq For Wbcs || প্রাচীন ভারতের ইতিহাস
✓কনৌজরাজ হর্ষবর্ধনের- “তাম্রশাসন”।
✓শকরাজ রুদ্রাদমন-“জুনাগড় শিলালিপি”।
✓গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর “নাসিক লিপি”। “নাসিক প্রশস্তি”।
✓বোঘাজ কোই (Boghoz-Koi)-শিলালিপি থেকে আর্যদের ভারতে আগমন কাল জানা যায়।
✓(পারস্যের পার্সোপালিস নগরে (রাজধানী) প্রাপ্ত ‘নকস্-ই-রুস্তম’ শিলালিপিথেকে পারসিকদের উত্তর-পশ্চিম ভারতে রাজ্যবিস্তার সম্পর্কে জানা যায়।
✓অশোকের শিলালিপি ব্রাহ্মী, প্রাকৃত (সারা ভারত) ও খারোরী (উত্তরপশ্চিম ভারত) লিপিতে লেখা।
✓1837 সালে জেমস প্রিন্সেপ অশোকের ব্রাহ্মী লিপি পাঠোদ্ধার করেন।
✓গুপ্তরাজ্য প্রথম চন্দ্রগুপ্তের মুদ্রায় লক্ষ্মীদেবীর প্রতিকৃতি তাঁর ধর্মমতের পরিচয় বহন করে।
✓ সমুদ্রগুপ্ত অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন এবং সঙ্গীত বিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন (মুদ্রায় ঘোড়া ও বীনাবাদনরত ছবি)।
সাতবাহন রাজারা সামুদ্রিক বাণিজ্যে মনোযোগী ছিলেন (মুদ্রায় জাহাজ)।
✓কৌটিল্যের “অর্থশাস্ত্র”।
✓রামচরিতমানস-তুলসীদাস রচিত।
✓বাণভট্ট রচিত হর্ষবর্ধন সম্বন্ধে গ্রন্থ হল হর্ষচরিত’।
✓পালরাজা রামপালের পিতৃভূমি উদ্ধারের কাহিনী “রামচরিত” -সন্ধ্যাকর নন্দী রচিত।
✓কল্যাণের চালুক্য রাজ যষ্ঠ বিক্রমাদিত্যের রাজত্বকাল সম্বন্ধে বিলহন রচিত”বিক্রমাঙ্কদেব চরিত”।
✓ উত্তর পশ্চিম ভারতে পারস্য অভিযানের উল্লেখ আছে-গ্রীক ঐতিহাসিক হেরোডোটাসের লেখায়।
✓প্লিনির লেখা “ন্যাচারালিস হিস্টোরিয়া” (প্রথম খ্রীষ্টাব্দের রচনা)।ভারত ইতালীর বাণিজ্য সম্পর্কিত নির্ভরযোগ্য দলিল।
✓গ্রীক দূত মেগাস্থিনিসের লেখা গ্রন্থ-‘ইডিকা’।
✓সিরিয়ার গ্রীক রাজা সেলুকাস মেগাস্থিনিসকে দূত হিসাবে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের দরবারে পাঠিয়েছিলেন।
✓ মেগাস্থিনিসের ভারত ভ্রমণকাল-300-305 খ্রীষ্টপূর্ব।
✓অন্যান্য গ্রীকদূত-ডাইমেকস, ডাইওনিয়াস।
✓ টলেমীর ভগোল থেকে খ্রীষ্টীয় দ্বিতীয় শতকের ভারতবর্ষ সম্বন্ধে জানা যায়।
✓ফা হিয়েন (399-414 খ্রীষ্টাব্দ)-সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তর (বিক্রমাদিত্য)) রাজত্বকালে এসেছিলেন।
✓”ফো কুয়ো কিং”-গ্রন্থটি ফা হিয়েন রচিত। চৈনিক দূত, এসেছিলেন গুপ্তযুগে।
✓হিউয়েন সাঙ (630-644 খ্রীস্টাব্দ)-(Prince of Pilgrims) – হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে।
History Mcq For Wbcs || প্রাচীন ভারতের ইতিহাস
✓ চীনাভাষায় রচিত হিউয়েন সাঙ-র ভ্রমণ বৃত্তান্তটির নাম “সি-ইউ কি”।
✓ইৎ-সিং (671-695 খ্রীষ্টাব্দ)-চৈনিক পরিব্রাজক হর্যোত্তর যুগে এদেশে এসেছিলেন।
✓ অলবিরুণী সুলতান মামুদের সঙ্গে এদেশে আসেন। তাঁর রচিত”তহকিক-ই হিন্দ” বা “কিতাব-উল-হিন্দ”।
✓অন্যান্য আরব পণ্ডিত:-অল বিলাদুরী, অল মামুদি।
✓ তিব্বতীয় পণ্ডিত তারানাথ এদেশে এসেছিলেন।
✓বাকপতির-“গৌড়বাহ”।”কালিদাসের ‘মালবিকাগ্নীমিত্রম” (নাটক)-নায়ক অগ্নিমিত্র।
✓উমাপতি ধর রচিত “দেওপাড়া (রাজশাহী জেলা) প্রশস্তি” থেকে বাংলার রাজ্য বিজয়া সেনের কীর্তির কিছু পরিচয় পাওয়া যায়।
প্রাচীন ভারতের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ:–
গ্রন্থের নাম | রচয়িতার নাম |
---|---|
প্রেম ভটিকা (কৃষ্ণের জীবন সম্পর্কে কবিতা) | রক্ষণ |
রোগনিশ্চয় সিদ্ধান্ত শিরোমণি বৃহৎকথামজুরী হাম্মির কাব্য মুদ্রারাক্ষস, দেবীচন্দ্রগুপ্তম কামসুত্র শব্দকোষ বৃহৎকথা রাজনীতি নীতিসার ললিত বিস্তার, বজ্রসূচী, সূত্রালঙ্গার,সৌন্দরানন্ত্র, সারিপুত্র-প্রকরণ, বুদ্ধচরিত চরকসংহিতা শতসাহাস্রিকা-প্রজ্ঞাপারমিতা,মাধ্যমিক সূত্র, রস-রত্নাকর সুশ্রুত সংহিতা বৃহৎসংহিতা, পঞ্চম সিদ্ধান্তিকা দশকুমারচরিত মত্তবিলাস প্রহসন আয়ুর্বেদ দীপিকা, ভানুমতি, শব্দচন্দ্রিকা দান সাগর, অদ্ভুত সাগর, উত্তর সাগর, প্রতিষ্ঠাসাগর রামচরিত সদুক্তি কর্ণামৃত পবনদূত চন্দ্রচূড়চরিত সপ্তসতী ভোজপ্রবন্ধ কিরাতাজনীয়ম পঞ্চতন্ত্র দায়ভাগসুকৃতি সংকীর্তণ মিলিন্দপঞ্চহো মহাভাষ্য রত্নাবলি, প্রিয়দর্শিকা, নাগানন্দ অষ্টাধ্যায়ী অভিজ্ঞানশকুন্তলম, মালবিকাগ্নিমিত্রম, মেঘদূত, কুমরসম্ভব নাট্যশাস্ত্র স্বপ্নবাসবদত্তা প্রবোধ চন্দ্রোদয় প্রবন্ধচিন্তামণি (গুজরাতের ইতিহাস) কথাসরিৎসাগর | মাধবকর ভাস্করাচার্য খেমেন্দ্র ন্যায়চন্দ্র বিশাখদত্ত বাৎস্যায়ন অমরসিংহ গুণাঢ্য শুক্রাচার্য কামন্দক অশ্বঘোষ চরক নাগার্জুন সুশ্রুত বরাহমিহির দণ্ডীণ / দণ্ডী মহেন্দ্রবর্মন চক্রপানি Dutta বল্লাল সেন সন্ধ্যাকর নন্দী শরণ ধোয়ী উমাপতিধর গোবর্ধন বল্লাল বালাজুরি (আরব পর্যটক) ভারবি বিষ্ণুশর্মা জীমূতবাহন অরিসিংহ নাগসেন পতঞ্জলি হর্ষবর্ধন পাণিনি, কালিদাস ভরতমুনি ভাস কৃষ্ণমিত্র মেরুতুঙ্গ সোমদেব |
‘স্বপ্নবাসবদত্তা’ ::-
এটি সংস্কৃত নাটক যার রচয়িতা হলেন, কবি ভাস। এ নাটকে অবন্তীর রাজকন্যা বাসব দত্তা ও বৎসরাজ উদয়নের প্রেমকাহিনী বর্ণিত হয়েছে।
প্রাচীন ভারতের ঐতিহাসিক পর্যটকগণ:-
পর্যটক | দেশ | গ্রন্থ |
---|---|---|
ফা-হিয়েন | চিন | ফো-কুয়ো-কি |
হিউয়েন সাঙ আল-বেরুণী ইবন বতুতা | চিন আরব আফ্রিকার মরোক্কো | সি-ইউ-কি তহকিক -ই-হিন্দ/কিতাব-উল-হিন্দ কিতাব-উল-রাহলা |
প্রাচীন ভারতের লেখা লিপিসমূহ::-
নাম | বিষয় / রাজার সম্বন্ধে |
---|---|
গোয়ালিয়র প্রশস্তি দেওপাড়া প্রশস্তি হাতি গুম্পাহ লিপি সম্পট লিপি এরান লিপি তাঞ্জর লিপি তিরুমালাই লিপি খলিমপুর লিপি (তাম্রশাসন) বোদাজকোই লিপি মান্দাশোর স্তস্ত লিপি | প্রতিহার রাজা ভোজ-এর অবদান প্রসঙ্গে রাজা বিজয়সেনের কৃতিত্ব কলিঙ্গরাজ খারবেলের কার্যাবলি অশোক কনিষ্ক দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত প্রথম রাজেন্দ্র ঢোল প্রথম রাজেন্দ্র চোল ধর্মপাল যশোধর্মন |
বিভিন্ন প্রাচীন মুদ্রার নাম বিবরণ:
✓নিস্ক ও মনা-স্বর্ণমুদ্রা-বৈদিক যুগীয়। নিম্ন-ই বৌদ্ধগ্রন্থে নিক নামে উল্লিখিত।
✓পুরাণ বা ধারণ-32 রতির রৌপ্য মুদ্রা-তথ্যসূত্র: মনুস্মৃতি।
✓ কার্শপন-দক্ষিণ ভারতের স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা ‘কার্শপন’ বৌদ্ধগ্রন্থে কাহপাননামে পরিচিত।
✔ কমা, পদ, মসক ও কাকনিক-বৌদ্ধগ্রন্থে উল্লিখিত ব্রোঞ্জ ও তাম্র মুদ্রা।
✓ সুবর্ণ-স্বর্ণমুদ্রা-বৌদ্ধ গ্রন্থে উল্লেখিত।
✓কৃষ্ণল ও শতমান-পরবর্তী বৈদিক যুগীয়