এই পোষ্ট টি indian-geography-mcq সর্ব ভারতীয় বিভিন্ন পরীক্ষা যেমন wbcs, psc Misc, wb food si, railway ntpc, railway gr d, primary tet, bank, post office ইত্যাদি
তাই দেরি না তাড়াতাড়ি পড়াশোনা শুরু করুন এবং আপনার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিজের হাতে গড়ে তুলুন।
মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে গোল মতো দেখায়।
মঙ্গলের উপগ্রহের নাম হল ডাইমোস।
সূর্যের নিকটতম গ্রহ হল বুধ।
মঙ্গল হল সৌরজগতের সবচেয়ে হালকা গ্রহ।
পৃথিবীকে নীল গ্রহ বলা হয়।
ফোবোস মঙ্গলের একটি উপগ্রহ।
আয়তনে সূর্য পৃথিবীর থেকে ১৩ লক্ষ গুণ বড়ো।
চাঁদের নিরক্ষীয় ব্যাস হল ৩,৪৭৬ কিমি। সূর্যের পর আমাদের কাছে আছে প্রক্রিমা সেন্টেরাই নক্ষত্র।
পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গটির নাম মাউন্ট এভারেস্ট।
সৌরজগৎ —
সৌরজগতের প্রধানতম নক্ষত্র হল সূর্য।
সৌরজগতের বৃহত্তম উপগ্রহ হল — গ্যানিমিড।
শনি গ্রহটির মোট একটি বলয় আছে।
পৃথিবী অপেক্ষা সূর্য ৩ লক্ষ গুণ ভারী
পৃথিবীর আয়তন বা ভূপৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল হল ৫১কোটি বর্গ কিমি।
শুক্র হল সূর্যের দিবতীয় নিকটতম গ্রহ।
দূরত্ব অনুসারে সূর্যের নিকটতম বামনগ্রহ হল প্লুটো।
চাঁদের আকর্ষণে পৃথিবীতে জোয়ার ভাটা হয়।
সূর্যের বেশির ভাগ অংশই হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসে পূর্ণ
১ আলোকবর্ষ = ৬৩০.৭৩ A. U. I
সৌরজগতের মোট উপগ্রহের সংখ্যা ১৬৬ টি।
বিভিন্ন গ্রহ উপগ্রহ :-
সূর্যের আশেপাশে পথে ভ্রমণ এই ধারণা – সর্বপ্রথম সংশাধন করেন কোপার্নিকাস।
বৃহস্পতি গ্রহের উপগ্রহের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
পৃথিবী থেকে সূর্য প্রায় ১৫ কোটি কিমি দূরে অবস্থিত।
চাঁদে একটানা প্রায় ১৫ দিন ধরে রাত ও দিন থাকে।
দক্ষিণ গোলার্ধের মেরু নক্ষত্র হল হ্যাডলির অক্ট্যান্ট।
সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে বুধের লাগে ৮৮ দিন।
উল্কাপাতকে তারাখসা বলা হয়।
সম্প্রতি ইউরেনাস গ্রহটির বলয় আবিষ্কৃত হয়েছে।
সূর্যকে পরিক্রমণ করতে শুক্রের লাগে প্রায় ২২৫দিন ।
টাইটান হল শনি উপগ্রহ।
দূরত্ব অনুসারে পৃথিবী সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ।
পৃথিবীকে একবার পরিক্রমণ করতে চাঁদের লাগে প্রায় ২৭ দিন।
বুধ ও শুক্র গ্রহের কোনো উপগ্রহ নেই।
সূর্যের মোট উত্তাপের ২০০ কোটি ভাগের মাত্র ১ ভাগ পৃথিবীতে পৌঁছোয় ।
indian-geography-mcq
- সূর্যের গায়ে কালো দাগগুলি হল সৌর কলঙ্ক ।
- নক্ষত্রের নিজস্ব আলো ও উত্তাপ আছে।
- সূর্যের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রটির নাম প্রক্সিমা সেন্টরাই।
আয়তন অনুসারে সৌরজগতের গ্রহ গুলির মধ্যে পৃথিবীর স্থান পঞ্চম।
- পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস হল ১২,৭৫৭ কিটি।
- বৃহস্পতি গ্রহকে গ্রহরাজ বলে।
- বৃহস্পতির মোট ৬৩টি উপগ্রহ আছে।
- নেপচুনের বায়ুমণ্ডল মিথেন গ্যাসে পরিপূর্ণ।
- পৃথিবীর আকৃতি অনেকটা নাসপাতির মতো।
- পৃথিবীর নিকটতম প্রতিবেশী হল শুক্র।
চাঁদের কক্ষপথটি উপবৃত্তাকার।
কালপুরুষ হল একটি নক্ষত্রমণ্ডল।
ধ্রুবতারার আলো পৃথিবীতে এসে পৌঁছাতে সময় লাগে ৪৭ বছর
বিজ্ঞানীদের অনুমান একটি নক্ষত্র জগতে প্রায় দশ হাজার কোটি নক্ষত্র থাকে।
indian-geography-mcq
আকশ গঙ্গার ব্যাস প্রায় ১ লক্ষ আলোক বর্ষ ।
সূর্যের ব্যাস পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ১০৯ গুণ।
বুধ হল একটি অন্তঃস্থ গ্রহ।
- সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে বৃহস্পতির ১২ বছর সময় লাগে ।
পৃথিবীর আবর্তন গতি ও দিনরাত্রি—
ঊষার পরবর্তী সময়কালকে বলে প্রভাত বা সকাল।
পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য দক্ষিণ গোলার্ধে সমুদ্রস্রোত বাম দিকে বেঁকে যায়।
পৃথিবীর আবর্তনের গতিবেগ সবচেয়ে বেশি নিরক্ষরেখায় হয়।
জাপানকে সূর্যোদয়ের দেশ বলা হয়।
আহ্নিক গতির জন্য পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্বে ঘোরে।
একটি সৌরদিনের সময়-২৪ ঘন্টা।
আবর্তন গতির জন্য পৃথিবী নিজের মেরুদণ্ডের-চারিদিকে লাট্টুর মতো পাক খায়।
পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য আকাশে সূর্যকে পূর্ব দিকে উদিত হয়ে পশ্চিমদিকে অস্ত যেতে দেখা যায়।
৬০° অক্ষরেখায় পৃথিবীর আবর্তনের গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় ৮৫০ কিমি ।
পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য ভূপৃষ্ঠে দিন ও রাত হয়।
পরিক্রমণ গতির জন্য ভূপৃষ্ঠে ঋতু পরিবর্তন হয়।
পৃথিবীর কক্ষপথের আকৃতি হল উপবৃত্তাকার ।
ভারতের আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান–
নিরক্ষীয় অঞ্চলে বেশি পরিচলন বৃষ্টিপাত হয়।
পাহাড়ের অনুবাত ঢালে বৃষ্টিপাত কম হয় ।
জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হয়ে জলকণায় পরিণত হয়।
ভারতের চেরাপুঞ্জিতে প্রচুর পরিমাণে শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত হয়।
নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে সূর্যরশ্মি ক্রমশ তির্যকভাবে পড়ে।
জলীয় বাষ্প জলকণায় পরিণত হওয়াকে ঘনীভবন বলে।
বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতার প্রধান উৎস হল সূর্য রশ্মি।
পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য বায়ুপ্রবাহ বেঁকে যাওয়ার নিয়মটি ব্যাখ্যা করেন বিজ্ঞানী ফেরেল।
ফারেনহাইট স্কেলে হিমাঙ্গ হল ৩২°।
পরিচলন বৃষ্টিপাত সাধারণত হয় বিকেলে।
কালবৈশাখী একপ্রকার স্থানীয় বায়ু।
স্থলভাগের ভূমিরূপ–
নীলগিরি হল একটি স্তুপ পর্বত।
ছোটনাগপুর হল ক্ষয়জাত মালভূমির উদাহরণ।
ভূমিরূপ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে ভূমির উচ্চতা।
উত্তর ভারতের সমভূমি হল একটি পলি গঠিত সমভূমি।
তিব্বত মালভূমি হল একটি পর্বত বেষ্টিত মালভূমির উদাহরণ।
লাভা মালভূমির আর এক নাম হল সঞ্চয়জাত মালভূমি ।
বাঁকুড়া জেলার একটি বিখ্যাত পাহাড় হল শুশুনিয়া ।
পরেশনাথ হল পাহাড়ের উদাহরণ।
ফিলিপিনস এর পিনাটুবো হল একটি আগ্নেয় পর্বত।
ইংরেজি ‘এস’ অক্ষরের মতো আকৃতি আটলান্টিক মহাসাগরের।
ভূপৃষ্ঠের ২৯ শতাংশ অধিকার করে আছে স্থলভাগ।
ওশিয়ানিয়া মহাদেশটি দক্ষিণ গোলার্ধে।
আন্টার টিকা এক অপর নাম বরফাবৃত মহাদেশ ।
দক্ষিণ গোলার্ধের আর এক নাম জল-গোলার্ধ ।
পৃথিবীর মোট ৭টি মহাদেশ আছে।
দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম আটলান্টিক ।
স্থল গোলার্ধ বলে উত্তর গোলার্ধকে।
স্থলভাগের সর্বোচ্চ অংশের উচ্চতা হল ৮,৮৪৮ মিটার ।
সুমেরুকে কেন্দ্র করে আছে জলভাগ ।
কুমেরু মহাসাগর আয়তনে চতুর্থ স্থান অধিকার করে।
ভূ-পৃষ্ঠের মোট আয়তন হল ৫১ কোটি বর্গ কিলোমিটার।
ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৭১ শতাংশ অধিকার করে আছে জলভাগ।
পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গটির নাম মাউন্ট এভারেস্ট।
পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর হল প্রশান্ত মহাসাগর মারিয়ানা খাতের গভীরতা হল প্রায় ১১,০৩৩ মিটার ।
মালভূমির অপর নাম টেবিলল্যাণ্ড ।
ক্ষয়জাত পর্বতের অপর নাম অবশিষ্ট পর্বত।
স্তূপ পর্বতের পাশে দেখা যায় গ্রস্ত উপত্যকা বায়ুবাহিত বালি বহু দূরবর্তী স্থানে সঞ্চিত হলে সৃষ্টি হয় লোয়েস সমভূমি।
সমপ্রায়ভূমি দেখা যায় রাঁচি-হাজারিবাগ অঞ্চলে মহারাষ্ট্রের লাভা মালভূমির আর এক নাম ডেকানট্রাপ ৷
জাপানের ফুজিয়ামা একটি আগ্নেয় পর্বত।
indian-geography-mcq
মধ্য ভারতের সাতপুরা হল একটি স্তূপ পর্বত বাঁকুড়ার শুশুনিয়া হল একটি ক্ষয়জাত পাহাড়েরউদাহরণ।
হিমালয়ের উৎপত্তি ঘটেছে টেথিস সাগর থেকে সমভূমি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সামান্য উঁচুতে অবস্থান করে।
ভূপৃষ্ঠে লাভা সঞ্চিত হয়ে আগ্নেয় পর্বত গঠিত হয়।
সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম গ্রহ হল—বুধ
পর্বতের অনেক উঁচু উঁচু শৃঙ্গ থাকে।
পর্বত যখন দৈর্ঘ্যে বহুদুর বিস্তৃত হয় তাকে পর্বত শ্রেণি বলে।
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ হলো -বৃহস্পতি।
সবচেয়ে কঠিন খনিজটি হল-হিরে।
উদ্ভিদের দেহা বশেষ জমাট বেঁধে যে শিলা গঠন করে তাকে বলে- অঙ্গারময়
ভঙ্গিল পর্বতে ভাঁজের উচ্চ অংশকে বলে ঊর্দ্ধভঙ্গ বলে।
- indian-geography-mcq Part 2 এর জন্য — Click Here
পৃথিবী নিকটতম গ্রহ হল- শুক্র
- WBPSC official website —Click Here
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স —
- বিশ্ব পরিবেশ স্বাস্থ্য দিবস পালন করা হয় ২৬শে সেপ্টেম্বর
- শ্রীলঙ্কাকে পরাজিত করে Asian Games 2023-এ সোনা জিতলো ভারতের মহিলা ক্রিকেট টিম।